স্বামী তার স্ত্রীর মতামতের গুরুত্ব দেবে
মুসলিম পরিবারের নারী কোন জড় পদার্থের ন্যায় নয়। তারা পরিবারের বা সমাজের লাভ-ক্ষতির ব্যাপারে নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করবে না। সমাজ ও পরিবার ক্ষতিগ্রস্থ হলে সে ক্ষতির অংশীদার শুধু পুরুষই হয় না। নারীও ক্ষতিগ্রস্থ হয়। অতএব নারী পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে॥ অকল্যাণের ব্যাপারে তার নিজের মতামত স্বাধীনভাবে প্রকাশ করবে। হযরত শিফা (রা) বুদ্ধি জ্ঞানের দিক থেকে অত্যন্ত উঁচু মর্যাদার অধিকারিনী ছিলেন। ওমর (রা) রাষ্ট্রীয় ব্যাপারে তার নিকট হতে পরামর্শ গ্রহণ করতেন।
মহানবী (দঃ) যেমন করেছেন, অনুরূপভাবে চার খলিফাগণও মহিলাদের নিকট থেকে পরামর্শ নিয়েছেন। রাষ্ট্রীয় ব্যাপারে নারী যেমন পরামর্শ দান করবে, সাংসারিক ব্যাপারেও স্বামীকে সে পরামর্শদান করবে। সংসারে সুখ বা দুঃখ নেমে এলে স্বামী একাই তা ভোগ করে না। নারীকেও তা ভোগ করতে হয়। সুতরাং সব বিষয়েই সে পরামর্শ দেবে। এই অধিকার তাকে ইসলাম প্রদান করেছে।
স্ত্রীর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অপবাদের শাস্তি
বর্তমান সমাজে এমন স্বামীর অভাব নেই-যারা অন্য নারীর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে নিজের স্ত্রীর উপর অত্যাচার করে। পরিশেষে হয় স্ত্রীকে হত্যা করে আত্মহত্যা বলে প্রমাণ করার ঘৃণ্য চেষ্টা করে আর না হয় স্ত্রীর প্রতি ব্যভিচারের অপবাদ দিয়ে তাদেরকে তালাক দিতে চায়। এ সবই করে পরকিয়া প্রেমের কারণে। প্রকৃতপক্ষে স্ত্রী হোক আর অন্য কোন সতী সম্ভ্রান্ত মহিলা হোকনা কেন, তার বিরুদ্ধে ব্যভিচারের অভিযোগ করলে কলংক শুধু ঐ মহিলার একার উপরই বর্তে না।
এতে পরিবারে শত্রুতা সৃষ্টি হয়। দাম্পত্য জীবন অশান্তিতে ভরে যায়। ভবিষ্যৎ বংশধরগণ সন্দেহভাজন হয়ে পড়ে। বছরের পর বছর ধরে তারা সমাজে উপহাসের পাত্র হয়। পবিত্র কোরআনে সূরায়ে নূর-এ বলা হয়েছে, “সতী সাধ্বী মহিলাদের বিরুদ্ধে ব্যভিচারের অভিযোগ করবে, অতএব পরে তার সপক্ষে চারজন সাক্ষী উপস্থিত করতে না পারবে, তাদেরকে আশিটি বেত্রাঘাত করো, এই ধরনের লোক নিজেরাই দুষ্কৃতকারী।” এবং ভবিষ্যতে কখনও তাদের সাক্ষ্য গ্রহণ করবে না। islamic history,
স্বামী-স্ত্রী অন্যের যৌন ব্যাপারে আলোচনা করবে না
মুসলিম পরিবারের স্বামী-স্ত্রী পরস্পর কেউ-ই কারো কাছে অন্য নারী-পুরুষের গোপন অঙ্গের বর্ণনা বা অন্যের যৌনজীবন সম্পর্কে আলোচনা করবে না। কারণ শয়তান মানুষকে পথভ্রষ্ট করার জন্যে সর্বদা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যার যৌনজীবন সম্পর্কে স্বামী-স্ত্রী পরস্পর আলোচনা করছে, তাদের প্রতি উভয়ের বা যে কোন একজনের মনে শয়তান কুপ্রবৃত্তি জাগিয়ে দিতে পারে।
এ ব্যাপারে মহানবী (দঃ) স্পষ্ট নিষেধ করে বলেছেন, “নারী-পুরুষকে নিষেধ করা হয়েছে যে, তারা যেন তাদের দাম্পত্য সম্পর্কিত গোপন অবস্থা অপরের নিকটে বর্ণনা না করে। কারণ এতে করে অশ্লীলতার প্রচার হয় এবং মনের মধ্যে প্রেমাসক্তির সঞ্চার হয়।” (আবু দাউদ)ইসলামিক কাহিনী।
যৌনজীবন ও লজ্জা-শরম
মুসলিম পরিবারে লজ্জা এক বিরাট সম্পদ। এই লজ্জা নৈতিক চরিত্রকে রক্ষা করে। ইসলাম লজ্জা-শরমের যে ব্যাখ্যা দান করেছে পৃথিবীর কোন সভ্যতায়, কোন জাতির মধ্যে, কোন ধর্মেও নেই। হিন্দু ধর্ম তো যোনিস্থান ও পুংলিঙ্গকে পূজা পর্যন্ত করে। শিবের উত্তেজিত লিঙ্গ যোনি গহ্বরে প্রবেশ করে আছে, হিন্দুরা সেটাকে পূজা করে। পৃথিবীতে বর্তমানে যারা নিজেদেরকে সুসভ্য জাত বলে দাবী করে, পোশাক তাদের কাছে লজ্জা আবরণের মাধ্যম নয়।
সৌন্দর্য প্রকাশের মাধ্যম। ওদের নারী-পুরুষগণ শত সহস্র মানুষের সামনে যৌন ক্রিয়া করে, উলংগ হয়ে গোছল করে। কিন্তু ইসলামে পোষাক দ্বারা নারী-পুরুষের পোগন অঙ্গ আবৃত করার গুরুত্ব বেশি, সৌন্দর্য প্রকাশের গুরুত্ব কম। পর পুরুষ-নারী তো দূরে থাক স্বামী-স্ত্রী একে অপরের সামনে বস্ত্রহীন উলঙ্গ হওয়াকেও ইসলাম পছন্দ করে না। মহানবী (দঃ) বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে কেউ স্ত্রীর নিকটে গমন করলে তার উচিত সতরের দিকে লক্ষ্য রাখা, গর্দভের ন্যায় উভয়ে যেন উলঙ্গ হয়ে না পড়ে।”
হযরত আয়েশা (রা) বলেছেন, তিনি কোনদিন তাঁর স্বামী মহানবীর লজ্জাস্থান দেখেননি । মানুষ নিবৃত কোনস্থানে একাকী উলঙ্গ থাকবে, এ অনুমতি না দিয়ে বলেছে, আল্লাহর সামনে তোমরা বেশি লজ্জা করো। বিশ্ব নবী (দঃ) বলেছেন, সাবধান! কখনো উলঙ্গ থাকবে না। কারণ তোমাদের সাথে আল্লাহ্ ফেরেশ্তা আছে । তারা তোমাদের থেকে পৃথক হন না । তারা তখনই পৃথক হন যখন তোমরা স্ত্রীর সাথে যৌন ক্রিয়া করো এবং মল ত্যাগ করতে যাও, সুতরাং ফেরেশ্তাদেরকে লজ্জা করো ও তাদেরকেও সম্মান দেখাও ।”
নারীর জাতীয় নিরাপত্তা ও যুদ্ধে অংশগ্রহণের অধিকার
ইসলামে নারী ও পুরুষের কর্মক্ষেত্র আলাদা। নারীর উপরে অর্পিত দায়িত্ব পালন করার পরে সে অবশ্যই জাতীয় নিরাপত্তার দয়িত্ব পালন করতে পারে। তবে তা হবে পর্দার হক আদায় করে । যুদ্ধেও তারা প্রয়োজনে অংশ গ্রহণ করবে। মহানবীর স্ত্রীগণ ও অন্যান্য মুসলিম নারী নবী (দঃ) এর সাথে যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করতেন। তারা আহতদের সেবা যত্ন করতেন এবং সৈনিকদের পানি পান করাতেন। পর্দার আদেশ অবতীর্ণ হওয়ার পরেও তারা একাজ করতেন ।
উম্মে সুলাইম এবং অন্যান্য আনসার নারীগণ প্রায় যুদ্ধেই নবী (দঃ) এর সাথে থাকতেন (তিরমিজী)। কোন একজন নারী সামুদ্রিক যোদ্ধাদের সাথে যাওয়ার জন্যে নবী (দঃ) এর কাছে দোয়ার আবেদন করলে তিনি তার জন্যে দোয়া করেছিলেন। এভাবে বহু যুদ্ধে নারীগণ অংশগ্রহণ করেছে। সৈনিকদের রান্না, পানি পান, তাদের সেবা যত্ন, কোন কোন ক্ষেত্রে সক্রীয়ভাবে যুদ্ধ করে শত্রু নিধনের কাজ করেছে মুসলিম নারী। তবে এ সমস্ত ক্ষেত্রে পর্দার ধরন একটু ভিন্ন। স্বাভাবিক অবস্থায় মুসলিম নারীর জন্যে যতটা পর্দার কড়াকড়ি,
যুদ্ধক্ষেত্রে ততটা নয় ।
গর্ভে সন্তান ধারণ করার সওয়াব
“মহিলা যখন আশায় থাকে, তখন গর্ভ ধারণের পুরো সময়টাই সে প্রতিদান ও ছওয়াব পায় যেমন ছওয়াব ও প্রতিদান একজন রোযাদার রাত জাগরণকারী, আনুগত্যকারী এবং আল্লাহর রাস্তায় জিহাদকারী বান্দাহ পেয়ে থাকে । এবং শিশু ভূমিষ্ঠ হবার সময়কার কষ্টের বিনিময়ে যে প্রতিদান ও ছওয়াব তার আন্দাজ সৃষ্টজীব করতে পারে না। সে ছওয়াব যে কি এবং কত তা ধারণাই করা যায় না।
মহিলার চীৎকারের পর যখন শিশু জন্ম নেয় এবং সে তাকে নিজের দুধ পান করিয়ে পালন করে) তখন দুধের প্রতিটি ঢোকে সে, সে ছওয়াব ও প্রতিদান পায় যা একজনকে জীবন দানের জন্য পাওয়া যায়। এবং যখন (নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত দুধ পান করিয়ে) দুধ ছাড়ানো হয় তখন আল্লাহর ফেরেশতা (সম্মান ও ভালোবাসায়) তার কাঁধে হাত রেখে তাকে বলতে থাকে (আল্লাহর দাসী!) এখন দ্বিতীয়বার গর্ভে ধারণের জন্য প্রস্তুতি নাও।”
প্রতিটি সন্তানকে সমান দৃষ্টিতে দেখতে হবে
“হযরত নুমান (রাঃ) বলেন, আমার পিতা (হযরত বশির (রাঃ)] আমাকে নিয়ে রাসূল (স) এর খিদমতে উপস্থিত হলেন এবং আরজ করলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি সাক্ষী থাকুন যে,আমি নুমানকে অমুক অমুক জিনিস দিয়ে দিয়েছি। এ কথার পর নবী (স) তাকে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কি তোমার সকল সন্তানকে এ ধরনের উপঢৌকন দিয়েছে? islamic history,
তিনি জবাবে বললেন, না। সবাইকে তো দেইনি। নবী (স) বললেন, তাহলে অন্য কাউকে সাক্ষী বানাও। অতঃপর তিনি বললেন, তুমি কি এটা পছন্দ করো না যে, সকল সন্তান তোমার সাথে একই ধরনের নেক আচরণ করুক। বশির (রাঃ) জবাব দিলেন,কেন নয়। তিনি বললেন, তাহলে এ ধরনের করো না।” (আল-আদাবুল মুফরাদ)
সন্তানের মৃত্যু-মাতা-পিতার কর্তব্য
“যখন কোন বান্দার সন্তান মারা যায় তখন আল্লাহ পাক ফেরেশতাদের জিজ্ঞাসা করেন, তোমরা আমার বান্দার সন্তানের রুহু কবজ করে নিয়েছ। ফেরেশতারা জবাব দেন জ্বী হ্যাঁ। কবজ করে নিয়েছি। এরপর আল্লাহ জিজ্ঞাসা করেন তোমরা তার কলিজার টুকরার রুহ কবজ করেছ! ফেরেশতারা জবাব দেন জ্বী হ্যাঁ, কবজ করেছি। ইসলামিক কাহিনী।
এ সময় আল্লাহ জিজ্ঞেস করেন, অতঃপর আমার বান্দাহ কি বলেছে? ফেরেশতারা জবাব দেন, (পরওয়ারদিগার) তোমার বান্দা তোমার .প্রশংসা করেছে। এবং মুসিবতে সে ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন: পড়েছে। এ কথা শুনে আল্লাহ পাক ফেরেশতাদেরকে তার বান্দার জন্য জান্নাতে একটি মহল তৈরির এবং সে মহলের নাম “শুকুরের মহল” রাখার নির্দেশ
দেন।” (তিরমিযী)
‘হযরত উম্মে হাবিবা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, আমি হযরত আয়েশা (রাঃ) এর নিকট বসেছিলাম। এমন সময় রাসূলুল্লাহ (স) তাশরীফ আনলেন । তিনি (স) বললেন, যে মুসলমান দম্পতিরই তিনটি নাবালেগ শিশু মারা যায় তাহলে এ শিশুরা কিয়ামতের দিন জান্নাতের দরজায় থেমে দাঁড়িয়ে যাবে এবং যখন তাদেরকে জান্নাতে প্রবেশের কথা বলা হবে তখন এ সব নিষ্পাপ শিশু জবাব দেবে যে,যতক্ষণ আমাদের মাতা-পিতা জান্নাতে দাখিল না হবে ততক্ষণ আমরা জান্নাতে যেতে পারি না। তখন আল্লাহ নির্দেশ দেবেন যে, যাও তোমরা এবং তোমাদের মাতা-পিতা সকলেই জান্নাতে যাও।” (তিবরাণী)
নেক সন্তান মাতা-পিতার মর্যাদা
“যখন মানুষ ওফাত পায় তখন তার আমলের সুযোগ শেষ হয়ে যায় ৷ কিন্তু তিনটি কাজ (এ সবের সওয়াব মৃত্যুর পরও পেতে থাকেন) কাজ তিনটি হলো, এমন৷ ছাদকাহ প্রদান যা তার পরও অব্যাহত থাকে ।
অথবা এমন ইলম বা জ্ঞান পরিত্যাগ করে যান যে তারপরও মানুষ তা থেকে উপকৃত হতে থাকে। অথবা এমন নেক সন্তান রেখে যান যে,মৃত্যুর পর তার জন্য দোয়া করতে থাকে।” (মুসলিম)
‘হযরত আবূ হুরাইরাহ (রা) ইরশাদ করেছেন, যখন হাইয়্যেতের মর্যাদা বুলন্দ হয় তখন সে আশ্চর্যান্বিত হয়ে জিজ্ঞেস করে, এটা কেমন করে হলো? আল্লাহর পক্ষ থেকে তাকে বলা হয় যে, তোমার সন্তান তোমার জন্য মাগফিরাতের দোয়া করছে এবং আল্লাহ সে দোয়া কবুল করেছেন।”
“হযরত ইবনে সিরীন (রা) বলেন৷ একরাতে আমরা আবু হুরায়রা (রা) এর খিদমতে বসেছিলাম। এমন সময় তিনি দোয়ার জন্য হাত উঠালেন এবং বিনয়ের সাথে বললেন, হে আমার পরওয়ারদিগার! আবূ হুরায়রাকে ক্ষমা কর । হে পরওয়ারদিগার! আবূ হুরায়রার মাকে ক্ষমা কর এবং পরওয়ারদিগার! সে সকল লোককেও ক্ষমা করে দাও যারা আবূ হুরায়রা (রা) এবং তার মার জন্য মাগফিরাতের দোয়া করে থাকি। যাতে আবূ হুরায়রাহ (রা) এর দোয়ায় শামিল থাকি।”
দারিদ্রতার ভয়ে সন্তানকে হত্যা করা মহাপাপ
“দারিদ্রতার ভয়ে নিজের সন্তানকে হত্যা করো না। আমরা তাদেরকেও রিযিক দিই এবং তোমাদেরকেও। প্রকৃত ব্যাপার হলো সন্তান হত্যা করা মহাপাপ।” (সূরায়ে আসবা-৩১)
“হযরত আবদুল্লাহ (রা) বিন মাসউদ বলেন, আমি নবী (স) কে জিজ্ঞেস করলাম আল্লাহর নিকট সবচেয়ে বড় গুনাহ কোটি? তিনি বললেন,তোমরা কাউকে আল্লাহর শরীক করো না, প্রকৃতপক্ষে আল্লাহই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন।
আমি বললাম, বাস্তবিকই এটা বড় গুনাহ এবং জিজ্ঞেস করলাম,এরপর সবচেয়ে বড় গুনাহ কোনটি? তিনি বললেন, তোমাদের রুজীতে অংশ নেবে এ ভয়ে নিজের শিশুকে তোমরা যদি হত্যা করো। আমি জিজ্ঞেস করলাম, এরপর কোন গুনাহ? তিনি বললেন, প্রতিবেশীর স্ত্রীর সাথে বদ কাজ করা।”
Disclaimer: যেহেতু এই ওয়েবসাইটটি তৈরি করা হয়েছে দোযখের কঠোর আযাব ও বেহেশতের মহা শান্তি নিয়ে তাই আমরা চাই যাতে সবাই সঠিক শিক্ষা পায় এজন্য আমরা অনেক সতর্কতার সাথে এই ওয়েবসাইট এর সম্পূর্ণ পোস্ট লিখেছি যাতে ভুল কোন কিছু না হয় তারপরও যদি আপনার চোখে পড়ে কোন ধরনের ভুল হয়েছে তাহলে আমাদেরকে জানিয়ে দেবেন আমাদের ইমেইল এর মাধ্যমে এবং আমাদেরকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আমাদের ই-মেইল anwaraliapps@gmail.com বাংলায় লিখতে গিয়ে হয়তো কোন ভুল ত্রুটি হতে পারে তাই আমাদের অনুরোধ রইলো যদি আপনার চোখে এরকম কোন ভুল ধরা পড়ে তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে ইমেইল করে জানিয়ে দিবেন এবং আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন যদি এই পোস্ট আপনার ভালো লাগে তাহলে অবশ্য আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন ! |